ভাইরাস ও ট্রজান দূর করার জন্য ১০০% কার্যকরী ফুল ভার্সন সফটওয়্যার পর্ব (১)

free-full-version-antivirus-download-with-key

কম্পিউটার ও ল্যাপটপ উইন্ডোজ সেটাপ দেওয়া ছাড়া ভাইরাস ওয়ার্ম এডওয়ার স্পাইওয়ার ও ট্রজান আক্রান্ত উইন্ডোজের সমস্যা দূর করুন খুব সহজে  আপনার উইন্ডোজকে দিন নতুনের মত স্প্রিড বা গতি।


  • যাদের জন্য এই সফটওয়্যার গুলো প্রয়োজন
১) কোন কারন ছারাই আমার পিসির র‍্যাম ও প্রসেসর খুব বেশি পরিমানে ব্যবহার হচ্ছে, পিসি মারাত্তক ভাবে স্লো হয়ে গেছে ও প্রসেসরের ফ্যান খুব জোরে ঘুরছে, কোন ফাইল বা উইন্ডোজ ওপেন হতে যথেষ্ট সময় নিচ্ছে, মোট কথা সিস্টেম পুরাপুরি ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হয়ে গেছে, নতুন এন্টিভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করলেও কোন ভাইরাস পায় না আর পেলেও তা ডিলেট করতে বা মারতে পারছে না হ্যাং হয়ে যাচ্ছে। আবার এই এন্টিভাইরাস আপনার প্রোগ্রাম ফাইল সব ডিলেট করে দিচ্ছে ভাইরাস বলে। কিন্তু এই মূহূর্তে সেটাপ দেওয়া আপনার জন্য ইম্পসিবল। কারন অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে।

২) আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত ,  কোন মতেই তা রিমুভ করতে পারছেন না


৩) মজিলা বা গুগল ক্রোমে কোন ওয়েবসাইট বারুজ করতে গেলেই কোন কারন ছাড়া অনেকগুলো বিজ্ঞাপন ট্যাব ওপেন হয়ে যাচ্ছে যা খুবই বিরক্তিকর



উপরের সমস্যা গুলোর জন্য আপনি উইন্ডোজ সেটাপ দিলেন। কিন্তু কয়েকদিন পর দেখলেন আবার একই সমস্যা !!! আসলে উইন্ডোজ সেটাপ দিলে শুধু সিস্টেম ড্রাইভ অর্থাৎ যে ড্রাইভে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করা আছে সেটি ফরম্যাট হয়। অন্য ড্রাইভগুলো অপরিবর্তিত থাকে। ফলে সিস্টেম ড্রাইভে যদি ভাইরাস থাকে, তা ডিলিট হয়ে যায়, কিন্তু অন্য ড্রাইভের ভাইরাস গুলো আগের মতই পিসিতে সংসার বেঁধে বসে থাকে। তার উপর এসব ভাইরাস যদি হয় এতই মারাত্বক যে, তার জন্য এন্টিভাইরাসই ইন্সটল করা যায় না, তাহলে পিসির এসব ভাইরাস পিসিতেই থাকবে।
তাহলে কি পুরা পিসি ফরম্যাট করা (কম্পিউটারের সব ডাটা জলাঞ্জলি দেয়া) ছাড়া কোনো উপায় নেই?অবশ্যই আছে।
বন্ধুরা, এই বিষয়টি নিয়েই আমার আজকের এই টিউন।
আপনাদের জন্য আমি কোন এন্টিভাইরাস নিয়ে আসি নি,  ফ্রি এন্টিভাইরাস তো গুগলে সার্চ দিলে অনেক পাওয়া যায়। এসব এন্টিভাইরাস কোন ফাইলে সমস্যা থাকলে তা ঠিক না করে ডিলেট করে দেয়। এর মধ্যে আপনার অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল বা প্রোগ্রামও থাকতে পারে
আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সমাধান (মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলে দেওয়ার মত সমাধান নয় বরং তা চিরতরে দুর করাই সবচেয়ে ভালো সমাধান
  • প্রথমে আপনাদের জানার জন্য কিছু ব্যাসিক

১. কম্পিউটার বুট হতে বেশি সময় নেয়া।
২. কোন প্রোগ্রাম লোড হতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় নেয়া।
৩. exe ফাইল করাপ্টেড হওয়া।
৪. কম্পিউটার অন করতেই বা চলতে থাকা অবস্থায় হঠাৎ করে অপ্রত্যাশিত error মেসেজ দেখানো।
৫. ফোল্ডার অথবা ফাইলের নামের অনুরুপ অহেতুক একটি exe বা এক্সিকিউটিভ ফাইল তৈরি করা।
৬. ফোল্ডার অপশন ডিজেবল কিংবা হাইড হয়ে যাওয়া।
৭. কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া।
৮. কোন ফাইল ফোল্ডার হাইড বা সুপার হাইড হয়ে যাওয়া যা প্রোপার্টিজ থেকে আন হাইড করা যায় না।
৯. টাস্ক ম্যানেজার কাজ না করা।


  • যে ভাবে ভাইরাস ছড়ায়

১. পেন-ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড, সিডি/ডিভিডি, হার্ডডিস্ক ইত্যাদির মাধ্যমে ডেটা বা কোন তথ্যের আদান প্রদান করলে।
২. পাইরেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করলে।
৩. ইন্টারনেট, ই-মেইল বা এক কম্পিউটারের সাথে অন্য কম্পিউটারের সংযোগের কারণে।
৪. ভাইরাস আক্রান্ত ফাইলে দুই ক্লিক করলে বা চালানোর চেষ্টা করলে।


ভাইরাস প্রতিরোধের জন্য পর্ব (২) এ যেতে হবে
ভাইরাস ও ট্রজান দূর করার জন্য ১০০% কার্যকরী ফুল ভার্সন সফটওয়্যার পর্ব (২) 

ভাইরাস ও ট্রজান দূর করার জন্য ১০০% কার্যকরী ফুল ভার্সন সফটওয়্যার পর্ব (১) ভাইরাস ও ট্রজান দূর করার জন্য ১০০% কার্যকরী ফুল ভার্সন সফটওয়্যার পর্ব (১) Reviewed by sohel on June 05, 2015 Rating: 5
Powered by Blogger.