ভালোবাসার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ।
ভালোবাসা সকল মানুষের কাছেই এক বিশাল আলোচিত বিষয়। কিন্তু কি এই ভালোবাসা ? তা কি আমরা একবারও গভীর মনে চিন্তা করে দেখিছি ? সম্ভবত ৯৮% মানুষ অজ্ঞ ভালোবাসা সংজ্ঞা নিয়ে।প্রেম ও ভালোবাসার অধ্যায় গুলো নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন পৃথিবীর নশ্বর বিজ্ঞানী ও মনোবিদরা। কিন্তু এ বিষয় সম্পর্কে শেষ কথাটি বলতে পারেনি আজও কেউ। তবে তাদের গবেষণা মতে, প্রেমে পড়লে মস্তিষ্ক থেকে বিপুল পরিমাণ নিঃসৃত হতে থাকে ফিনাইল ইথাইল অ্যামিন (Phenyl ethylamine) ও অ্যামফিটামিন (Amphetamine)জাতীয় রাসায়নিক।
যা স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে সমস্ত কোষে। যার ফলে ইউফোরিয়া (Euphoria) উৎপন্ন হয়। এ জন্যই প্রেমে পড়লে অকারণে প্রচণ্ড আনন্দ আর উত্তেজনা দেখা দেয়। তখন কাঠ ফাটা রৌদ্রের দুপুর বেলাও তার কাছে মনে হবে শরতের নির্জন দুপুর বেলা, ঘন অন্ধকার আমাবস্যায়ও মনে হবে আকাশে চাঁদ খেলা করছে যদি ভালোবাসার মানুষটি কাছে থাকে। এককথায় বলতে, মাদকীয় অনুভূতি অনুভূত হয় তার শরীরে। এই রাসায়নিক প্রক্রিয়াটা প্রথমে অনেক বেড়ে যায়। তার পর আস্তে আস্তে কমতে থাকে। এই রাসায়নিক প্রক্রিয়া কমে যাওয়া মানে প্রেমানুভূতির তীব্রতা কমে যাওয়া। যত দিন যাবে ধীরে ধীরে দুটিই কমতে থাকে। তাই ৯৮% প্রেমে প্রথমে ভালোবাসা অনেক বেশী থাকে তারপর যত দিন যায় তত ভালোবাসা কমে যায়। অধিকাংশের ক্ষেত্রে একবারেই শেষ হয়ে যায়।
ভালোবাসার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা ।
Reviewed by sohel
on
August 06, 2015
Rating: