syria is bleeding এই দুইটা ছবি আজ রাতের ঘুম কেড়ে নিল।
সোহেল রানা
বগুড়া সিটি ২৪
...............................
এই দুইটা ছবি আজ রাতের ঘুম কেড়ে নিল। সিরিয়ায় এক বাবা তার মেয়েকে কোলে নিয়ে কলম বিক্রি করছে।
যুদ্ধের আক্রোশে পুড়ে গেছে সিরিয়ার মাটি। বাতাসে লাশের গন্ধ। নিঃশ্বাসে মৃত্যুর জ্বালা। বাড়িতে বাড়িতে সন্ত্রাসীদের বন্দুক গর্জে ওঠে। ঘুমন্ত মানুষের ওপর বোমা হামলা হয়। শিশু-বৃদ্ধের ঝলসিত দেহ পড়ে থাকে রাজপথে। ক্ষুধার যন্ত্রণায় নারীকে হতে হয় অন্যের হাতের পুতুর। বিভৎস সব কিছু। বেঁচে থাকাটাই ভয়ংকর বীরত্বের ব্যাপার।
বেঁচে থাকার জন্য উলু খাগড়ার মতো ভেসে বেড়াতে হচ্ছে সিরিয়ার সাধারণ মানুষকে। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাই কমিশনের হিসাব মতে, ২০১৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত সিরিয়ার ৪০ লাখ লোক বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধন করিয়েছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণভাবে উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে প্রায় ৮০ লাখ লোক। তারা গন্তব্যহীন, ভাগ্যহত। আর যারা হিসাবে নেই, তাদের সংখ্যাটা কত বড়, তা কে জানে।
জীবন বাঁচাতে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সিরিয়ার লাখো মানুষ অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছে। এই আশ্রয় নিতে যাওয়ার সময় জলে-জঙ্গলে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়েছে তাদের। ভূমধ্যসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে হাজারো মানুষের। এই যে লোকগুলো বেঁচে থাকার প্রশ্নে মাতৃভূমি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, তারা বুঝে নিয়েছে সিরিয়া আর তাদের জন্য নয়। তবে সিরিয়া তুমি কার?
হ্যাঁ, আমি ভাবছি সাপ ছেড়ে দিয়ে খেলা দেখছেন বিশ্বনেতারা। তারা খেলা দেখে মুগ্ধ হলেই রণমঞ্চের যুদ্ধ যুদ্ধ নাটক শেষ হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো- সেই নাটকের শেষ ঠিক কবে হবে। তা উত্তর সময়ের হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি। তবে বিশ্বনেতারা মুখে বিশ্বশান্তির কথা বললেও, সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে, যুদ্ধ এড়িয়ে একটি মানবিক সমাধানে আসতে তাদের উদ্যোগ যে কারণেই হোক যথেষ্ট নয়। ভৌগোলিক মানচিত্র বা মাটি অথবা তেলের জন্য নয়, জীবনের জন্য এগিয়ে আসতে হবে বিশ্বনেতাদের। না হলে চোখের সামনে এক বধ্যভূমির ইতিহাস রচিত হবে, যার জন্য বিশ্ববিবেকই দায়ী থাকবে।
বেঁচে থাকার জন্য উলু খাগড়ার মতো ভেসে বেড়াতে হচ্ছে সিরিয়ার সাধারণ মানুষকে। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাই কমিশনের হিসাব মতে, ২০১৫ সালের আগস্ট মাস পর্যন্ত সিরিয়ার ৪০ লাখ লোক বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে নিবন্ধন করিয়েছে। এ ছাড়া অভ্যন্তরীণভাবে উদ্বাস্তু হয়ে পড়েছে প্রায় ৮০ লাখ লোক। তারা গন্তব্যহীন, ভাগ্যহত। আর যারা হিসাবে নেই, তাদের সংখ্যাটা কত বড়, তা কে জানে।
জীবন বাঁচাতে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সিরিয়ার লাখো মানুষ অন্য দেশে আশ্রয় নিয়েছে। এই আশ্রয় নিতে যাওয়ার সময় জলে-জঙ্গলে মৃত্যুর মুখোমুখি হতে হয়েছে তাদের। ভূমধ্যসাগরে সলিল সমাধি হয়েছে হাজারো মানুষের। এই যে লোকগুলো বেঁচে থাকার প্রশ্নে মাতৃভূমি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে, তারা বুঝে নিয়েছে সিরিয়া আর তাদের জন্য নয়। তবে সিরিয়া তুমি কার?
হ্যাঁ, আমি ভাবছি সাপ ছেড়ে দিয়ে খেলা দেখছেন বিশ্বনেতারা। তারা খেলা দেখে মুগ্ধ হলেই রণমঞ্চের যুদ্ধ যুদ্ধ নাটক শেষ হবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো- সেই নাটকের শেষ ঠিক কবে হবে। তা উত্তর সময়ের হাতেই ছেড়ে দিচ্ছি। তবে বিশ্বনেতারা মুখে বিশ্বশান্তির কথা বললেও, সিরিয়ায় মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে, যুদ্ধ এড়িয়ে একটি মানবিক সমাধানে আসতে তাদের উদ্যোগ যে কারণেই হোক যথেষ্ট নয়। ভৌগোলিক মানচিত্র বা মাটি অথবা তেলের জন্য নয়, জীবনের জন্য এগিয়ে আসতে হবে বিশ্বনেতাদের। না হলে চোখের সামনে এক বধ্যভূমির ইতিহাস রচিত হবে, যার জন্য বিশ্ববিবেকই দায়ী থাকবে।
সোহেল রানাবগুড়া সিটি ২৪...............................২.১২ সেকেন্ড ভিডিও টি দেখুন ভালো না লাগলে এম বি ফেরত হার্ড টাচিং ভিডিও
Posted by Mohammad Sohel Rana on Wednesday, 28 October 2015
syria is bleeding এই দুইটা ছবি আজ রাতের ঘুম কেড়ে নিল।
Reviewed by sohel
on
October 29, 2015
Rating: